বেলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

বেলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আজ আমরা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব। স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ হিসেবে বেলের গুনাগুন সম্পর্কে আপনারা আজ জানতে চলেছেন।

বেলের উপকারিতা ও অপকারিতা

বেলের বিভিন্ন উপকারিতা ও অপকারিতার সাথে আজ আমরা আরো জানবো, খালি পেটে বেল খাওয়ার উপকারিতা। তবে আর দেরি না করে, চলুন শুরু করা যাক। 

পেজ সূচিপত্রঃ বেলের উপকারিতা ও অপকারিতা 

বেলের উপকারিতা ও অপকারিতা 

বেলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বলতে গেলে, এই প্রকৃতিতে যত ধরনের ফল বা সবজি রয়েছে, প্রত্যেকটির উপকারী ও অপকারী দুইটি দিক রয়েছে। বেল আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে বেল খাওয়ার বিষয়ে নিষেধ করা হয়েছে। চলুন, আরো বিস্তারিত জেনে নেই।  

বেল আমাদের খুবই পছন্দনীয় একটি ফল। বেল শরবত করে খেলে হজম শক্তি বাড়ায় এবং শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করে। বেল পাতার রস মধুর সাথে মিশিয়ে পান করলে চোখের জ্বালাপোড়া কমে। জন্ডিস ছাড়ানোর ক্ষেত্রে বেল পাতার রসের সাথে মধু ও গোলমরিচের গুঁড়া মিশিয়ে পান করলে নিরাময় হয়। পেটের বিভিন্ন ধরনের রোগ বেল খেলে উপশম হয়। 

পাকা বেল সাধারণত মিষ্টি স্বাদের হয়ে থাকে। বেলে রয়েছে প্রচুর সুগার যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। বেলে যে সমস্ত উপাদান রয়েছে তা যৌন শক্তি কমিয়ে দিতে পারে। এজন্য বেল খেতে হবে পরিমাপ করে। অতিরিক্ত বেল খেলে এ জাতীয় সমস্যা দেখা দিতে পারে। বেশি পরিমাণে বেল খেলে শরীরের বিভিন্ন ধরনের রোগ দেখা দেয়। 

খালি পেটে বেল খাওয়ার উপকারিতা 

খালি পেটে বেল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বলতে গেলে, সাধারণত গরমের সময় বেল পাওয়া যায়। সকালবেলা খালি পেটে এক গ্লাস বেলের শরবত দেহে তরতাজা ভাব এনে দেয়। নিয়মিত বেল খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। যাদের আলসার রয়েছে তাদের জন্য বেল একটি ভেষজ ঔষধ। 

বেলের উপকারিতা ও অপকারিতার বিষয়ে আরও বলতে গেলে, পাকা বেল সরাসরি ভেঙে খেলে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী হয়। বেলে রয়েছে মেথানল নামক একটি উপাদান যা ব্লাড সুগার কমাতে সাহায্য করে। মানব শরীরে হাড় ও পেঁশির ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে বেল হতে পারে অনবদ্য ঔষধ। বেলে রয়েছে প্রচুর এনার্জি। ১০০ গ্রাম বেলে ১৪০ ক্যালোরি এনার্জি দিতে পারে। 

যাদের ব্লাড প্রেসার রয়েছে তারা খালি পেটে বেল খেতে পারেন, এতে প্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকবে। নিয়মিত বেল খেলে ক্যান্সার প্রতিরোধী শক্তি শরীরে উৎপন্ন হয়, কারণ বেলে রয়েছে ক্যান্সার প্রতিরোধী প্রলেফিরেটিভ ও এন্টি মুটাজেন নামক উপাদান। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে খালি পেটে বেল খুবই উপকার দিতে পারে। 

বেল খাওয়ার সঠিক সময় 

বেল খাওয়ার সঠিক সময় সম্পর্কে আমরা বলতে পারি, বেল ভারী জাতীয় খাবারের মধ্যে পড়ে। যার কারণে বেল খেয়ে যদি ঘুমিয়ে পড়া হয় বা অন্যান্য ভারি খাবার খাওয়া হয়, সে ক্ষেত্রে সমস্যা দেখা দিতে পারে। সকালে খালি পেটে বেল খাওয়া যেতে পারে কিন্তু তা খাওয়া-দাওয়ার বেশ কিছু সময় আগে। 

দুপুর এবং রাতের মধ্যবর্তী সময়ে বেল খাওয়ার সবচেয়ে ভালো সময় হিসেবে বিবেচিত, কারণ এই সময়ে সাধারণত ভারী খাবার খাওয়ার একটি গ্যাপ পাওয়া যায়। আবার কাজের ফাঁকে এক গ্লাস বেলের শরবত হতে পারে আপনার এনার্জি বুস্টিং এর মত কাজ। বেল খাওয়ার পর ভারী খাবার একটু দেরিতে খেতে হয়।  

আরও পড়ুনঃ নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা

সকাল এবং দুপুরের মাঝামাঝি সময়ে বেল খাওয়া যেতে পারে। বেল সরাসরি ভেঙে খাওয়া বা শরবত করে খাওয়া মোটামুটি একই পুষ্টি দেয়, তবে শরবত করে খাওয়ার জন্য ভালো স্বাদ পেতে অনেকে চিনি ব্যবহার করে থাকেন যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য মোটেও খাওয়া ঠিক হবে না। এজন্য পাকা বেল সঠিক সময়ে খাওয়ার সাথে সাথে, সঠিক নিয়মেও খেতে হবে।

পাকা বেল খাওয়ার নিয়ম 

পাকা বেল খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বলতে গেলে, বেল আঠা যুক্ত একটি মিষ্টি ফল। এই ফলের মধ্যে প্রচুর আঠা ও গুড়ি গুড়ি দানা রয়েছে। সরাসরি মুখে দিয়ে চিবিয়ে খেতে গেলে এই আঠা মুখে লেগে যায় ও গুড়িগুলোর মধ্যে বেশ গন্ধ থাকে। যার কারণে অনেকে সরাসরি বেল খেতে পারেন না। তবে পাকা বেল কিছু পানির সাথে হাত দিয়ে চটকে খাওয়া যেতে পারে। 

বর্তমান সময়ে বিভিন্ন শরবত এর দোকানে পাকা বেল ব্লেন্ডারে দিয়ে শরবত বানিয়ে বিক্রি করে। এক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে, বেলটা যেন ভালো মানের পাকা হয়। বেল খেতে গেলে নির্দিষ্ট সময়ে ভারী খাবারের গ্যাপে খেতে হয়। বেল যখনই খাওয়া হোক তখনই ভেঙে বা শরবত করে খাওয়া উচিত। বেলে প্রচুর পুষ্টিগুণ থাকায় স্বাস্থ্য ভালো রাখতে এই ফলটি প্রচুর খাওয়া হয়। 

আরও পড়ুনঃ হাঁসের ডিমের উপকারিতা ও অপকারিতা

বেল একটি অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর ফল। কাঁচা, পাকা ও বেল পাতা উভয়ই ব্যাপক ঔষধি গুন সম্পন্ন হয়ে থাকে। বেল যদি ভালোভাবে না পাকে, সেক্ষেত্রে খাওয়া যায় না। বেল খাওয়ার আগে অবশ্যই বুঝে নিতে হবে বেলটি ভালোভাবে পেকেছে কিনা। কাঁচা বেল পানির সাথে গোলানো যায় না। অনেকে আবার কাঁচা বেল সিদ্ধ করে পানিতে গুলিয়ে খায়, এতে পুষ্টিগুণের কোন কমতি হয় না।   

পাকা বেল খাওয়ার উপকারিতা

পাকা বেল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বলতে গেলে, পাকা বেল আয়ুর্বেদিক শাস্ত্রমতে খুবই উন্নত মানের ফল ও মেডিসিন। পাকা বেল খেলে শরীর ঠান্ডা থাকে, শরীরে শক্তি বৃদ্ধি পায়। পেটের যেকোনো সমস্যা পাকা বেল খেলে দূর হয়ে যায়। শরীরে এন্টিঅক্সিডেন্ট এর মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে পাকা বেল, যা আমাদের শরীরকে সুস্থ ও রোগ মুক্ত রাখতে সহায়ক হয়। 

পাকা বেল খাওয়ার উপকারিতা

খালি পেটে বেল খাওয়ার উপকারিতার বিষয়ে আরও বলতে গেলে, পাকা বেল খেতে মিষ্টি হলেও এর মধ্যে সুগার পরিমিত থাকে, যার কারণে সুগার সংক্রান্ত চিন্তা পাকা বেল খাওয়ার ক্ষেত্রে করতে হয় না। যাদের প্রেসার রয়েছে প্রেসারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পাকা বেল ভালো ভূমিকা পালন করে। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে পাকা বেল হতে পারে একটি প্রাকৃতিক ঔষধ।

পাকা বেল এসিডিটি ধ্বংস করতে পারে, কেউ যদি টানা এক সপ্তা পাকা বেল খেতে পারেন তার এসিডিটি কমে যাবে। চোখ জ্বালাপোড়া, জন্ডিস, পানি স্বল্পতা সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে পাকা বেল। যাদের প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া রয়েছে তাদের জন্য পাকা বের হতে পারে একটি মহৌষধ। সর্বোপরি শরীরকে ভালো রাখতে পাকা বেল খাওয়া অত্যন্ত উপকারী।   

বেল পাতার উপকারিতা 

বেল পাতার উপকারিতা সম্পর্কে বলতে গেলে, বেল পাতায় রয়েছে ক্যালসিয়াম, ভিটামিন এ, বি১, বি৬ ফাইবার ইত্যাদি উপাদান। বেল পাতায় রয়েছে স্বাস্থ্য সমস্যার সমাধান। পেট সংক্রান্ত যেকোনো সমস্যায় বেল পাতা ব্যবহার করা হয়ে থাকে। গাছ বিশারদদের মতে প্রত্যেকটি বাড়িতে একটি বেল গাছ থাকা জরুরী। 

হিন্দু শাস্ত্রীয় মতে, বেলপাতা শিব কে নিবেদন করা হয় অর্থাৎ পূজনীয় চরিত্রকে যেহেতু বেল পাতা দেওয়া হয়, সে ক্ষেত্রে বলা যেতে পারে, বেল পাতার প্রচুর গুনাগুন রয়েছে। প্রতিদিন বেলপাতা খেলে ডায়াবেটিস আপনার থেকে অনেক দূরে থাকবে। প্রতিদিন বেলপাতা পানিতে সিদ্ধ করে সেই পানি পান করলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে। 

আরও পড়ুনঃ হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার নিয়ম

বেল পাতা হার্টের সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে, আবার যাদের লিভারের সমস্যা রয়েছে তারা নিয়মিত বেলপাতা পানিতে সিদ্ধ করে ওই পানি খেতে পারেন। বেল পাতা এসিডিটি বা গ্যাস দূর করে ও পেট ঠান্ডা রাখে। নিয়মিত বেলপাতা খেলে শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ হয়। শরীর সুস্থ ও সুন্দর রাখতে নিয়মিত বেলপাতা খেতে পারেন। 

পাকা বেল খাওয়ার অপকারিতা 

পাকা বেল খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে বলতে গেলে, অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো নয়। পাকা বেল যদি অতিরিক্ত খাওয়া হয়, সে ক্ষেত্রে দেখা দিতে পারে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা। যাদের স্বাস্থ্য ভালো আছে তাদের জন্য পাকা বেল কোন সমস্যার সৃষ্টি করে না। যাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে পাকা বেল সমস্যা দিতে পারে। 

পাকা বেল মিষ্টি জাতীয় ফল হওয়ায় এতে সুগারের পরিমাণ বেশ রয়েছে। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অতিরিক্ত পাকা বেল খাওয়া হতে পারে সমস্যার কারণ। পাকা বেল পরিমিত হারে খেলে কোন সমস্যা হয় না বরং তা স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী। পাকা বেল যদিও সব সময় পাওয়া যায় না কিন্তু যখন পাওয়া যায় নিয়ম মেনে  খাওয়া উচিত। 

আরও পড়ুনঃ গরুর মাংস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

পাকা বেল শরবত করে খাওয়ার ক্ষেত্রে অনেকে চিনি ব্যবহার করেন, কারণ পাকা বেল শুধু খাওয়া অতটা স্বাদের নয়। যাদের সুগারে সমস্যা রয়েছে তারা যদি পাকা বেলের শরবতে চিনি দিয়ে খান, সে ক্ষেত্রে সুগারের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে, যা হতে পারে আপনার স্বাস্থ্য হানির কারণ। শুধু পাকা বেল খেলে শরীরের অতটা সমস্যা হয় না। 

বেল পাতার অপকারিতা 

বেল পাতার অপকারিতা সম্পর্কে আমরা এখন জানতে চলেছি, বেল পাতার রসে প্রধান যে অপকারিতা রয়েছে তা হল যৌন ক্ষমতা কমিয়ে দেওয়া, অর্থাৎ কোন ব্যক্তি যদি প্রতিদিন বেল পাতার রস পান করে থাকেন তার যৌন ক্ষমতা হারিয়ে যেতে পারে, সে ক্ষেত্রে আবার পুনরায় ফিরিয়ে আনতে বেশ কিছুটা সময় ও চেষ্টা করতে হবে। 

বেল পাতার অপকারিতা

প্রতিদিন বেল পাতা খাওয়া যাবে না। আপনি যদি কোন শারীরিক উপকারের জন্য বেলপাতা খেতে চান, সে ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে খেতে পারেন, অন্যথায় শরীরের জন্য বেশ ক্ষতিকর হয়ে যেতে পারে। এই প্রকৃতিতে যে সমস্ত গাছগাছড়া রয়েছে তা সরাসরি কোন রোগের প্রতিষেধক হিসেবে কাজ তেমন করে না। বেল পাতার ক্ষেত্রেও একই বিষয় কিন্তু বেলপাতা শারীরিক দুর্বলতা ও যৌন দুর্বলতা ঘটাতে পারে। 

বেল পাতার রস তরুণ বয়সে খাওয়া উচিত নয়। অনেক বৃদ্ধ ব্যক্তি যাদের যৌন ক্ষমতা তেমন একটা নেই, তারা শারীরিক অন্যান্য সুস্থতার জন্য বেলপাতা নিয়ম করে খেতে পারেন। কোন কারনে আপনি যদি মনে করেন আপনার যৌন ক্ষমতা নষ্ট করে ফেলবেন, সে ক্ষেত্রে বেল পাতার রস খেতে পারেন। তবে এমন মানুষ মনে হয় না কেউ আছেন, সে ক্ষেত্রে তরুণ ও যুবক বয়সে বেল পাতা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। 

গর্ভাবস্থায় বেল খাওয়ার উপকারিতা 

গর্ভাবস্থায় বেল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বলতে গেলে, এই সময় আপনি বেল খেতে পারেন। পাকা বেল আপনার শরীরকে শক্তিশালী ও সুস্থ রাখবে। গর্ভাবস্থায় এসিডিটি ও কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দেখা দেয়, যা বেল খাওয়ার ফলে ভালো হয়ে যেতে পারে। গর্ভাবস্থায় অন্যান্য খাবারের সাথে বেল খেলে গর্ভের সন্তান শক্তিশালী হবে। 

গর্ভাবস্থায় বেল খাওয়ার আরো যে বিষয়গুলো রয়েছে তা হল বেলে রয়েছে প্রচুর উপকারী পুষ্টিগুণ যা আপনার সন্তানের সুস্বাস্থ্য ও গর্ভে বেড়ে ওঠার বিষয়ে সহায়ক হতে পারে। বেলের রস শরীরে তরল ইলেক্ট্রোলাইটের মাত্রা সহনীয় রাখতে সহায়ক হয়। বেলে রয়েছে পটাশিয়াম যা মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক হতে পারে। 

বেলে থাকা পটাশিয়াম গর্ভবতী মায়েদের পেশি সংকোচন এবং শরীর সচল রাখতে সহায়ক হয়। আমরা জানি, গর্ভাবস্থায় খিচুনি জাতীয় সমস্যা দেখা দিতে পারে, যা বেলের রস পান করলে ভালো ফল পাওয়া যেতে পারে। গর্ভবতী মায়েদের ক্ষেত্রে বেলের রসের পাশাপাশি অন্যান্য পুষ্টিকর খাবার খাওয়া উচিত, তাতে গর্ভকালীন স্বাস্থ্য ও শিশুর স্বাস্থ্য ভালো থাকে। 

লেখকের শেষ কথাঃ বেলের উপকারিতা ও অপকারিতা  

বেলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আমরা এতক্ষণ আলোচনা করলাম। বেলের অপকারী দিকের তুলনায় উপকারী দিকই বেশি। নিয়ম মাফিক বেল খেলে শারীরিক উন্নতি হওয়া সম্ভব।  

আমার এই ওয়েবসাইটে বিভিন্ন বিষয়ের উপর ব্লগ পোস্ট করা হয়। উপরোক্ত আলোচনা থেকে আশা করি আপনারা সঠিক তথ্য পেয়েছেন ও উপকৃত হয়েছেন। আরও তথ্য পেতে নিয়মিত ভিজিট করুন। আপনাদের সুস্বাস্থ্য কামনা করে এখানেই শেষ করছি। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আর্টমহলের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url