হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার নিয়ম
হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আজ আমরা আলোচনা করতে চলেছি। হাতিশুর গাছ প্রাচীনকাল থেকে বিভিন্ন চিকিৎসায় ব্যবহার হয়ে আসছে।
হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার নিয়মের সাথে আমরা আজ আরো জানতে চলেছি হাতিশুঁড় গাছের শিকড় কোমরে বাধলে কি হয় । তবে আর দেরি না করে চলুন শুরু করা যাক।
পেজ সূচিপত্রঃ হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার নিয়ম
- হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার নিয়ম
- হাতিশুঁড় গাছের শিকড় কোমরে বাধলে কি হয়
- হাতিশুঁড় গাছের শিকড় খেলে কি উপকার হয়
- হাতিশুড় গাছ কোথায় পাওয়া যায়
- হাতিশুর গাছের পাতার উপকারিতা
- হাতিশুর গাছের ডালের উপকারিতা
- হাতিশুর গাছের অপকারিতা
- লজ্জাবতী গাছের শিকড়ের উপকারিতা
- বীর্যমনি গাছের উপকারিতা
- লেখকের শেষ কথাঃ হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার নিয়ম
হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার নিয়ম
হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার নিয়ম বিভিন্ন রোগের জন্য বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। হাতিশুর গাছের শিকড় মূলত ব্যবহার হয় পুরুষের যৌন রোগের চিকিৎসার জন্য। প্রাচীন কাল থেকে যৌন রোগের চিকিৎসার জন্য হাতিশুর গাছের শেকড় ব্যবহার হয়ে আসছে। এই প্রকৃতিতে অনেক ধরনের ভেষজ উদ্ভিদ রয়েছে আমরা না জানার কারণে সেগুলো বুনো গাছ হিসেবে দেখে থাকি।
পুরুষের যৌন রোগের চিকিৎসার জন্য হাতিশুর গাছের শিকড় খুবই উপকারী। যেই হাতিশুর গাছের অনেক ফুল আছে এবং পাতার রং হলদে হয়ে এসেছে সেই গাছকে আমরা পূর্ণবয়স্ক হাতিশুর গাছ বলতে পারি। একটি পূর্ণবয়স্ক হাতিশুর গাছের ১ ইঞ্চি থেকে ২ ইঞ্চি শেকড় ভালোভাবে ধুয়ে বড় একটি পানের উপর রেখে এক চামচ মধু ও কিছু কালোজিরা দিয়ে পানটা চিবিয়ে রস খেয়ে ফেলতে হবে।
হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার দুইটি নিয়ম রয়েছে। রাতে ঘুমানোর এক ঘন্টা আগে উপরোক্ত পদ্ধতিতে তৈরি করে খেলে ভালো উপকার পাওয়া যায়। অনেকে সকালে খালি পেটে পানের এই রেসিপিটি খাওয়ার জন্য বলে থাকেন। তবে ভালো ফলাফলের জন্য কমপক্ষে এক সপ্তাহ, রাতে ঘুমানোর আগে একবার ও ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে একবার খেলে আশা করি ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে। তবে এটি খাওয়ার পর প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে।
হাতিশুঁড় গাছের শিকড় কোমরে বাধলে কি হয়
হাতিশুঁড় গাছের শিকড় কোমরে বাঁধলে কি হয় এই কথার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা বলতে পারি, প্রাচীনকাল থেকে গাছ গাছড়ার বিভিন্ন অংশ নিয়ে চিকিৎসা চলে আসছে। আমরা ইতোমধ্যে জেনেছি হাতিশুর গাছের বিভিন্ন চিকিৎসার বিষয়ে। হাতিশুর গাছের শিকড় ১ ইঞ্চি পরিমাণ কেটে সুতা দিয়ে কোমরে বেঁধে রাখলে ধাতু সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
হাতিশুর গাছের শিকড় কোমরে বাধার ক্ষেত্রে অনেকে মনে করেন এটা শারীরিক সমস্যার কারণ হতে পারে। বিভিন্ন সময় আমরা দেখতে পাই কোন গাছের সাথে শরীরের ঘষা লাগলে বা গাছের পাতা গায়ে লাগলে চুলকায় বা জ্বালাপোড়া করে। এজাতীয় সমস্যার কারণে কোন গাছের শেকর সরাসরি শরীরে বাধতে অনেকে নিষেধ করে।
তবে ভাই, বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহুদূর। আপনি যদি বিশ্বাস করে হাতিশুর গাছের শেকড় কোমরে বাধেন, সে ক্ষেত্রে ধাতু সমস্যা, যৌন সমস্যা ও শারীরিক বিভিন্ন রোগের থেকে মুক্ত হতে পারেন। একটি কথা মাথায় রাখবেন, গাছ গাছড়ার চিকিৎসায় তেমন কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই, সে ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ফল লাভ না হতে পারে কিন্তু দেহের ক্ষতি হওয়া সম্ভব নয়।
হাতিশুঁড় গাছের শিকড় খেলে কি উপকার হয়
হাতিশুঁড় গাছের শিকড় খেলে কি উপকার হয় এ বিষয়ে আমরা বলতে পারি ঔষধ আবিষ্কারের আগে মানুষ গাছ গাছড়ার চিকিৎসা দিয়েই চলতো। সাধারণ রোগ থেকে কিছু কিছু ক্ষেত্রে জটিল চিকিৎসাও তারা করতে পারত। ঔষধ আবিষ্কারের পর এই চিকিৎসা গুলো ধীরে ধীরে কমে আসছে কিন্তু একেবারেই নিঃশেষ হয়ে যায়নি। হাতিশুর গাছের শিকড়ে ঔষধি গুনাগুন রয়েছে।
হাতিশুর গাছের শিকড় খেলে উপকার পাওয়া যায়। আপনারা দেখবেন, নবম দশম শ্রেণীর কৃষি শিক্ষা বইতে এই গাছের সম্পর্কে বলা আছে। বর্তমান সময়ে যদি পাঠ্যপুস্তকে এই গাছ সম্পর্কে লেখা থাকে, সে ক্ষেত্রে নিশ্চিন্তে আমরা ধরে নিতে পারি এই গাছের উপকারিতা রয়েছে যা মানব দেহের জন্য খুবই উপকারী।
আরও পড়ুনঃ গরুর মাংস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
হাতিশুর গাছের শিকড় খেলে যৌন রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়, তবে গাছ নির্বাচনে সতর্ক হতে হবে। পূর্ণবয়স্ক গাছের শিকড় ১ ইঞ্চি থেকে ২ ইঞ্চি কেটে ভালো করে ধুয়ে পান, মধু ও কালোজিরা সাথে মিশিয়ে সকালে ও রাতে যদি আপনারা এক সপ্তাহ খেতে পারেন, আশা করি ভালো ফলাফল পাবেন।
হাতিশুড় গাছ কোথায় পাওয়া যায়
হাতিশুর গাছ কোথায় পাওয়া যায় এ বিষয়ে আমরা বলতে পারি, গ্রামীণ অঞ্চলের বনে-বাদাড়ে এই গাছ যেখানে সেখানে হয়ে থাকে। পরিত্যক্ত বিল্ডিং এর আশেপাশে এই গাছ দেখতে পাওয়া যায়। নগরায়নের ফলে হাতিশুর গাছ লোক চক্ষুর অন্তরালে চলে গেছে, তা সত্তেও বিলীন হয়ে যায় নাই।
হাতিশুঁড় গাছের শিকড় কোমরে বাধলে কি হয় এ কথা জানার সাথে গাছের বিষয়েও জানতে হবে। তা হল, হাতিশুর গাছ খুঁজতে গেলে আপনাকে সন্ধান জেনে যেতে হবে। আপনি আপনার আশেপাশে খুব সহজেও পেয়ে যেতে পারেন। হাতিশুর গাছটি শহরাঞ্চলে সাধারণত পাওয়াটা কষ্টকর, সে ক্ষেত্রে যেখানে ঘন বন জঙ্গল থাকে সেখানে খুজতে পারেন। তবে সাবধান গাছ খুঁজতে যেয়ে সাপের কামড় যেন না খেয়ে বসেন।
আরও পড়ুনঃ মিল্কশেক এর উপকারিতা ও অপকারিতা
হাতিশুর গাছ গ্রামাঞ্চলে খুব সহজে পাওয়া যায়। সাধারণ মানুষ না জানার কারণে এই গাছটিকে সেভাবে মূল্যায়ন করা হয় না, বন জঙ্গল হিসেবে কেটে ফেলা হয়। এই প্রকৃতিতে যত ধরনের গাছ রয়েছে প্রত্যেকটি গাছের কোন না কোন ঔষধি গুণ রয়েছে। হাতিশুর গাছ মাটির অক্সিজেন ধরে রাখে ও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে।
হাতিশুর গাছের পাতার উপকারিতা
হাতিশুর গাছের পাতার উপকারিতা অনেক রয়েছে। সাধারণ ঠান্ডা জ্বর-সর্দিতে হাতিশুর গাছের পাতার রস খুবই উপকারী। শরীরের কোন স্থানে ব্যথা হলে হাতিশুর গাছের পাতা বেটে ব্যথাস্থানে লাগিয়ে রাখলে ব্যথা অল্প সময়ের মধ্যে কমে যায়। ফ্যারিন্জাইটিস রোগে পাতার রস অল্প গরম পানিতে মিশিয়ে গার্গল করলে রোগ ভালো হয়ে যায়।
শরীরের কোন স্থানে চাকা চাকা লাল হয়ে ফুলে গেলে হাতিশুর পাতা বেটে পোলা স্থানে লাগালে দ্রুত ফোলা কমে যায় ও ব্যথা ভালো হয়ে যায়। শরীরে চুলকানি খোশ পাঁচড়া হলেও হাতিশুর গাছের পাতা খুবই উপকারী। বিষাক্ত পোকার কামড়ে এই পাতার রস করে লাগালে জ্বালাপোড়া ও ফোলা কমে যায়।
শরীরের কোন জায়গায় কেটে-ছিঁড়ে গেলে হাতিশুর গাছের পাতা থেতলে লাগালে ভালো উপকার পাওয়া যায়। একজিমা সারানোর ক্ষেত্রে হাতিশুর গাছের পাতা থেতলে নিয়মিত ব্যবহার করলে কিছুদিনের মধ্যে ভালো হয়ে যায়। টাইফয়েড জ্বরের ক্ষেত্রে হাতিশুর গাছের পাতার রস পানির সাথে মিশিয়ে খেলে টাইফয়েড জ্বর ভালো হয়ে যায়।
হাতিশুর গাছের ডালের উপকারিতা
হাতিশুর গাছের ডালের উপকারিতা সম্পর্কে এখন আমরা জানতে চলেছি। ব্রণের সমস্যা যাদের রয়েছে তারা হাতিশুর গাছের পাতা ও কচি ডাল থেঁতো করে দুপুরে গোসল করতে যাওয়ার ১ ঘন্টা আগে মুখে প্রলেপ দিয়ে রাখলে ব্রণ ভালো হয়ে যায় ও আর হয় না। নিশ্চিন্তে আমরা ব্যাবহার করতে পারি।
দাঁতের মাড়ি ফুলে গেলে হাতিশুরের মূল ও ডাল একসাথে চিবিয়ে খেলে ভালো উপকার পাওয়া যায়। হাতিশুর গাছের কান্ড সাধারণত ফাঁপা ও নরম হয়। বিভিন্ন ধরনের রোগের ঔষধ হিসেবে এই কান্ড থেতো করে পাতার সাথে মিশিয়ে ব্যবহার করলে খুব ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। প্রাকৃতিক চিকিৎসা দাঁতের অতিরিক্ত ক্ষতি করে না।
আরও পড়ুনঃ ব্রয়লার মুরগির ডিমের ক্ষতিকর দিক
বনে-বাঁদাড়ে, এখানে-সেখানে হাতিশুর গাছ হয়ে থাকে। এর মূল, পাতা, কান্ড সবই ঔষধী গুনে পরিপূর্ণ। একটি হাতিশুর গাছ পরিপূর্ণ মেডিসিনের ভান্ডার। তাই হাতিশুর গাছের যত্ননিন, বাড়ির আশেপাশে লাগিয়ে রাখতে পারেন, অনেক ধরনের রোগের মহৌষধ হিসেবে আপনাকে উপকার দিবে।
হাতিশুর গাছের অপকারিতা
হাতিশুর গাছের অপকারিতা সম্পর্কে বলতে গেলে, আমরা জানি এই পৃথিবীতে প্রত্যেকটি ক্রিয়ার সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া রয়েছে, তেমনি হাতিশুর গাছের বিভিন্ন উপকারিতার সাথে কিছু অপকারিতাও রয়েছে। হাতিশুর গাছে পাইরোলিজিডিন এলকোলয়েড বিষ থাকে। এই বিষের প্রভাবে শরীরে টিউমার দেখা দিতে পারে।
হাতিশুর গাছের পাতার রসে অনেক গন্ধ রয়েছে, যার কারনে এই পাতার রস সেবনে ডায়রিয়া বা বমি হতে পারে। এজন্য ব্যবহারের সময় নিয়ম মেনে, সাবধানে ব্যবহার করা উচিত। এই পাতার রস অতিরিক্ত ব্যবহার করলে শরীরের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে, তার মধ্যে পেট ব্যথা অন্যতম।
আরও পড়ুনঃ ছেলেদের মুখের তৈলাক্ততা দূর করার ফেসওয়াশ
হাতিশুর গাছ বিষাক্ত হওয়ার কারণে ফসলি জমিতে বেশ ক্ষতি করতে পারে। জমিতে ফসল ফলানোর ক্ষেত্রে এই গাছটি তুলে ফেলে দিতে হবে। হাতিশুর গাছের আরেকটি অপকারি দিক হলো, এই গাছ অতিরিক্ত ব্যবহার করলে শরীরে উচ্চ রক্তচাপ দেখা দিতে পারে, যা মারাত্মক হিসেবে বিবেচিত।
লজ্জাবতী গাছের শিকড়ের উপকারিতা
লজ্জাবতী গাছের শিকড়ের উপকারিতা সম্পর্কে বলতে গেলে, লজ্জাবতী গাছ একটি মহৌষধি গুল্ম। বহুকাল আগে থেকে প্রচলিত হয়ে আছে যে, লজ্জাবতী গাছের মূলে যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় ও হারানো ক্ষমতা ফিরে আসে। লজ্জাবতী গাছ প্রকৃতিতে দুই ধরনের পাওয়া যায়। একটি হলো গোলাপি লজ্জাবতী অন্যটি হল সাদা লজ্জাবতী।
গোলাপি লজ্জাবতী গাছের পাতার রস কফ দূর করা, নাক কান থেকে রক্ত পড়া বন্ধ করা, ডায়রিয়া, যেকোনো প্রদাহ, আলসার, জ্বালাপোড়া করা, মেয়েদের যোনিপথের রোগ, কুষ্ঠ রোগ থেকে আমাদেরকে মুক্তি দিতে পারে। এছাড়াও শ্বাসকষ্ট, অর্শ, পাইলস, আলসার ইত্যাদি রোগে দেশ উপকারী একটি গুল্ম এই লজ্জাবতী।
লজ্জাবতী গাছের মূল ২০ সেন্টিমিটার কেটে ১৫ মিনিট পানিতে সিদ্ধ করে, যাদের দাঁত ও মাড়িতে সমস্যা রয়েছে তাদের কুলকুচি করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। সাদা লজ্জাবতী যৌন রোগের চিকিৎসার জন্য খুবই জনপ্রিয়। তবে সাদা লজ্জাবতী গাছ চিনতে হবে এবং নিয়ম অনুযায়ী কাজ করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।
বীর্যমনি গাছের উপকারিতা
বীর্যমনি গাছের উপকারিতা সম্পর্কে বলতে গেলে, বীর্যমনি বা মিশ্রী দানা গাছ আমাদের আশেপাশে যেখানে সেখানে প্রচুর পাওয়া যায়। ছোট ছোট গাছ সাদা ফুল হয় দেখতে খুবই সুন্দর। এই গাছের গুড়া শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করে। বীর্যমণি গুড়া শুক্র গাড়ো করে ও অন্যান্য রোগে বেশ উপকারি এই বীর্যমনি গাছের পাউডার।
বীর্য মনি পাউডার চিনি ও দুধের সাথে সিদ্ধ করে খেলে বাত রোগের জন্য ভালো হয়। যাদের স্নায়ুবিক দুর্বলতা রয়েছে তাদের জন্য এই গাছ অত্যন্ত উপকারী। যৌন দুর্বলতা ও যৌন রোগের জন্য এই গাছ খুবই উপকারী। যাদের দ্রুত বীর্যপাত হয়ে যায় তাদের জন্য এই গাছটি অত্যন্ত উপকারী। এই গাছটি না পেলে বাজারে বীর্যমনি গাছের গুড়া পাওয়া যায়।
বীর্যমনি পাউডার লিঙ্গ নরম হওয়া থেকে মুক্তি দেয়। এই পাউডার ব্যবহারে আপনার লিঙ্গ হবে শক্ত যার দ্বারা শারীরিক মেলামেশায় তৃপ্তি পাবেন। যাদের ধাতু দুর্বলতা রয়েছে তাদের জন্য এই পাউডারটি অত্যন্ত কার্যকর। শারীরিক দুর্বলতা কাটানোর জন্য এই পাউডার নিয়মিত ব্যবহার করলে খুব উপকার পাওয়া যায়।
লেখকের শেষ কথাঃ হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার নিয়ম
হাতিশুর গাছের শিকড় খাওয়ার নিয়ম সহ বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে আমরা এতক্ষন আলোচনা করলাম। প্রকৃতিতে যে সমস্ত ঔষধি গাছ রয়েছে তা ব্যবহারের ফলে আমাদের শরীরের যেকোনো সমস্যা সহজে সমাধান করা যায়।
আমার এই ওয়েবসাইটে বিভিন্ন বিষয়ের উপর ব্লগ পোস্ট করা হয়। এতক্ষণের আলোচনায় আমি আশা করি আপনারা এই বিষয় সম্পর্কে তথ্য পেয়েছেন ও উপকৃত হয়েছেন। বিভিন্ন ধরনের তথ্য পেতে এই ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন। আপনাদের সুস্বাস্থ্য কামনা করে এখানেই শেষ করছি।
আর্টমহলের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url